লেখকের প্রতিটা গল্প তার জীবনের অংশ ভেবে নেয়ার কোন কারন নেই। একজন নেশাখোর লেখক মাতাল হয়ে ফযরের আযান শোনে। সে জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখে প্রচন্ড শীতে কাঁপতে কাঁপতে কেউ একজন টুপি পড়ে মুসজিদে যাচ্ছে। লেখক জানালা ধরেই সে ভাল মানুষটিকে ছুঁতে পারে। নেশা গ্রস্থ অবস্থায় সে যা লিখবে হয়ত তাতে আপনি জেগে যাবেন কিন্তু লেখক নিজেই হয়তো নেশায় পড়ে থাকবে।
সব লেখক এক নয়। কেউ কেউ শুধু লেখার জন্য লেখে, মানুষকে মুগ্ধ করতে লেখে। কিন্তু কিছু লেখক কিছু উদ্দেশ্য নিয়ে লেখে। সুন্দর ভাবনা গুলো দিয়ে নিজের মত করে সবাইকে বদলে দিতে লেখে।
তবুও ভাল খারাপ কোন লেখককে কখনো ব্যাক্তিগত ভাবে নিবেন না। লেখক গল্প তৈরি করে তাই তাকে কল্পনাতেই মানায়। খুব কাছে গেলে দেখবেন সব কিছু অন্যরকম।
লেখক তার চারপাশে সব সময় ধোয়া ছড়িয়ে রাখে। আপনি কখনোই তার চিন্তা কে স্পর্শ করতে পারবেন না। সে কখনোই বুঝতে দিবেনা সে আসলে কে! কারন বুঝে গেলে গল্প শেষ!
সহজ করে বলছি লেখক বার বার প্রেমে পড়ে অথচ ভালবাসে শুধু একজনকে। চৈত্রের খরা তাপে সে অচেনা কোন তরুনীর কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখে প্রেমে পড়ে যায়, গোধুলির কুসুম রংে ক্লান্ত কোন কিশোরীর ঘরে ফেরা দেখে সে প্রেমে পড়ে যায়। প্রেমের গল্প লিখতে বার বার তাকে প্রেমে পড়তে হয় অথচ ভাল সে বাসে একজনকেই।
তাই লেখক যখন আপনার দিকে মুগ্ধ হয়ে তাকাবে, গুন গুন করে কবিতা শোনাবে, ভাব্বেন না সে আপনাকে ভালবাসে। সে শুধুই আপনার প্রেমে পড়েছে, সে আপনার ভিতরে ঢুকে গেছে। আপনার সরলতা, আপনার উচ্ছাস গুলিকে সে বুঝে নিচ্ছে। আপনি শুধুই তার নতুন কোন গল্প হবেন।
লেখক অকারনে আপনাকে কাঁদাবে কাদলে আপনাকে কেমন লাগে সেটা দেখতে। লেখক মিছে মিছি আপনাকে হাসাবে হাসলে আপনাকে কেমন লাগে সেটা দেখতে। আপনার দিন রাত সে সব হবে শুধু আপনাকে বুঝতে। একদিন বোঝা শেষ গল্পও শেষ। নতুন কোন গল্পের খোঁজে লেখক।
আমি বলি লেখকের ভাল মন্দ নেই। লেখক হল অভিনেতা। অভিনেতাদের তার সাব্জেক্টের ভিতরে ঢুকে যেতে হয় । র্যাপিষ্টের বিরুদ্ধে লিখতে হলেও আগে তাকে কল্পনায় র্যাপিষ্ট হতে হয়। লেখক তার কল্পনায় ডুবে থাকে। তার কাছ থেকে কল্পনা সরিয়ে নিলে লেখা পাবেন না আবার তার কল্পনায় ঢুকে গেলেও তাকে পাবেন না।
তাই লেখকের সাথে মিশে নয় তার লেখার সাথে মিশে তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। যত ধোয়া সে ছড়িয়ে রাখুক না কেন নিজের অজান্তেই তার লেখাতে সে নিজেকে সাজিয়ে রাখে। শুধু খেয়াল রাখবেন লেখার মোটিভ টা কি সে আসলে তাই।
সব লেখক এক নয়। কেউ কেউ শুধু লেখার জন্য লেখে, মানুষকে মুগ্ধ করতে লেখে। কিন্তু কিছু লেখক কিছু উদ্দেশ্য নিয়ে লেখে। সুন্দর ভাবনা গুলো দিয়ে নিজের মত করে সবাইকে বদলে দিতে লেখে।
তবুও ভাল খারাপ কোন লেখককে কখনো ব্যাক্তিগত ভাবে নিবেন না। লেখক গল্প তৈরি করে তাই তাকে কল্পনাতেই মানায়। খুব কাছে গেলে দেখবেন সব কিছু অন্যরকম।
লেখক তার চারপাশে সব সময় ধোয়া ছড়িয়ে রাখে। আপনি কখনোই তার চিন্তা কে স্পর্শ করতে পারবেন না। সে কখনোই বুঝতে দিবেনা সে আসলে কে! কারন বুঝে গেলে গল্প শেষ!
সহজ করে বলছি লেখক বার বার প্রেমে পড়ে অথচ ভালবাসে শুধু একজনকে। চৈত্রের খরা তাপে সে অচেনা কোন তরুনীর কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখে প্রেমে পড়ে যায়, গোধুলির কুসুম রংে ক্লান্ত কোন কিশোরীর ঘরে ফেরা দেখে সে প্রেমে পড়ে যায়। প্রেমের গল্প লিখতে বার বার তাকে প্রেমে পড়তে হয় অথচ ভাল সে বাসে একজনকেই।
তাই লেখক যখন আপনার দিকে মুগ্ধ হয়ে তাকাবে, গুন গুন করে কবিতা শোনাবে, ভাব্বেন না সে আপনাকে ভালবাসে। সে শুধুই আপনার প্রেমে পড়েছে, সে আপনার ভিতরে ঢুকে গেছে। আপনার সরলতা, আপনার উচ্ছাস গুলিকে সে বুঝে নিচ্ছে। আপনি শুধুই তার নতুন কোন গল্প হবেন।
লেখক অকারনে আপনাকে কাঁদাবে কাদলে আপনাকে কেমন লাগে সেটা দেখতে। লেখক মিছে মিছি আপনাকে হাসাবে হাসলে আপনাকে কেমন লাগে সেটা দেখতে। আপনার দিন রাত সে সব হবে শুধু আপনাকে বুঝতে। একদিন বোঝা শেষ গল্পও শেষ। নতুন কোন গল্পের খোঁজে লেখক।
আমি বলি লেখকের ভাল মন্দ নেই। লেখক হল অভিনেতা। অভিনেতাদের তার সাব্জেক্টের ভিতরে ঢুকে যেতে হয় । র্যাপিষ্টের বিরুদ্ধে লিখতে হলেও আগে তাকে কল্পনায় র্যাপিষ্ট হতে হয়। লেখক তার কল্পনায় ডুবে থাকে। তার কাছ থেকে কল্পনা সরিয়ে নিলে লেখা পাবেন না আবার তার কল্পনায় ঢুকে গেলেও তাকে পাবেন না।
তাই লেখকের সাথে মিশে নয় তার লেখার সাথে মিশে তাকে বোঝার চেষ্টা করুন। যত ধোয়া সে ছড়িয়ে রাখুক না কেন নিজের অজান্তেই তার লেখাতে সে নিজেকে সাজিয়ে রাখে। শুধু খেয়াল রাখবেন লেখার মোটিভ টা কি সে আসলে তাই।

No comments:
Post a Comment