"একটা কথা বলার ছিলো।
—হ্যা বলুন।
—আমি তোমাকে ভালোবাসি।"
মেয়েটি অবাক
দৃষ্টিতে ছেলেটিকে ভালো করে দেখে নিলো।
যেন মাত্রই আকাশ থেকে পড়েছে।
আর ছেলেটি?
ছেলেটি লজ্জায় মুখ লুকোচ্ছে।
যেন মস্তবড় কোনো ভুল
করে ফেলেছে প্রপোজ
করে।
অতঃপর মেয়েটি বললো,
"আমি ভাবতেই
পারিনি তুমি আমাকে প্রপোজ
করবে!! ভেবেছিলাম বলবে,'১২
টাকা দিবে,একটা Fair & Lovely
মিনিপ্যাক
কিনবো।'
নিজের চেহারা কখনো আয়নায়
দেখেছো?
শান্ত নামের ছেলেটি আর
দাঁড়িয়ে থাকতে পারলো না।
লজ্জার আর
অপমানে মেয়েটির
সামনে থেকে চলে এলো।
বৃষ্টি নামের মেয়েটিকে শান্ত
অনেক
ভালোবাসতো।কখনো বলার
সাহস করেনি।
কিন্তুু আজ যাও সাহস
করে প্রপোজ করলো,
মেয়েটি অপমান
করে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
কিন্তুু শান্ত দূরে সরে যায়নি।
বরং মেয়েটিকে এতই
ভালোবাসে যে,অপমান
করার পরও ভালোবাসা আগের
মতই আছে।
কমে যায়নি।
মেয়েটিকে আজীবন
ভালোবেসে যাবে…
………………………………………
৫ মাস পর………………………
বৃষ্টি নামের মেয়েটি পার্কের
একটি বেঞ্চিতে বসে আছে শ্রাবন
নামে একটি ছেলের জন্যে।
ছেলেটির সাথে ফেইসবুকেই পরিচয়
আজ তিন
মাস।কেউ কাউকে কখনো দেখেনি।
তবুও
বৃষ্টি ছেলেটাকে অনেক
ভালোবেসে ফেলেছে।
ফেইসবুক চ্যাটিং আর
মোবাইলে কথা হয়েছে।
কিন্তুু কখনো দেখা হয়নি।
আজ বৃষ্টির জন্মদিন।
তাই আজই প্রথম তাদের
দেখা হবে ।
শ্রাবনের কথামতো বৃষ্টি আজ
নীল রংয়ের
একটে শাড়ি পড়ে এসেছে।
চোখে কাজল।
ঠোঁটে হালকা গোলাপী লিপষ্টিক।
হাতে রংবেরঙ এর চুড়ি।রংধনুর
সাতরং যেন
মেয়েটার হাতে জমা হয়েছে।
এক কথায় একটা অসাধারন। কবির
পেন্সিলে আঁকা একটা রুপকথার
পরী।
বৃষ্টি শ্রাবনকে একটা নীল রং এর
পাঞ্জাবী পড়ে আসতে বলে দিয়েছে।
নীল রং এর
পাঞ্জাবী পড়া একটা ছেলের
আগমন।
"শুভ জন্মদিন বৃষ্টি।
'একগুচ্ছ গোলাপ এগিয়ে দিয়ে।'
—তুমি এখানে????
'মেয়েটি বসা থেকে দাঁড়িয়ে গেল।'
–আমি শ্রাবন।তোমার
ফেইসবুকের
ভালোলাগা সেই ছেলেটি।
—মানে?তোমার নামতো শান্ত।
—আমি শ্রাবণ শান্ত।
মেয়েটি ধপাস করে বসে পড়লো।
মনে পড়ে গেলো ৫ মাস আগের
সেই কথা।
'শান্ত নামের ছেলেটার
প্রপোজকে অপমান
করে ফিরিয়ে দিয়েছিল।আর সেই
ছেলেটাকে শ্রাবন
ভেবে ফেইসবুকে এত
ভালোবেসে ছিলো???
নিস্তব্ধ বালিকার মত
বসে আছে বৃষ্টি।
পাশে শান্ত, শান্ত ছেলের মতই
বসে আছে।
"বৃষ্টি আমাকে ভালোবাসতে পারবে?
অন্তত শান্ত নামের
ছেলেটিকে ভালোবাসতে হবে না।
তোমার
ফেইসবুকে ভালোলাগা ,ভালোবাসার
শ্রাবন
ভেবে ভালোবাসবে আমায়??
মেয়েটু চুপ……
"বৃষ্টি তুমিইতো আমাকে বলেছিলে আমাকে খুব
ভালোবাসো।আমি যেমই হই
না কেন।
আমাকে কখনো ছেড়ে যাবে না।
এখন সেই শ্রাবনকে ভুলে যাবে??
তোমার সেই ভালোবাসার
কসম,আমার চোখের
দিকে তাকিয়ে বলো,শ্রাবনকে ভালোবাসো?
বৃষ্টি শ্রাবনের চোখের
দিকে তাকায়।চোখ
দিয়ে যেন "শ্রাবনের বৃষ্টি" ঝরছে।
চোখ বলে,"ভালোবাসি তোমায়
শ্রাবন…………
শুধুই তোমায়……………।
—হ্যা বলুন।
—আমি তোমাকে ভালোবাসি।"
মেয়েটি অবাক
দৃষ্টিতে ছেলেটিকে ভালো করে দেখে নিলো।
যেন মাত্রই আকাশ থেকে পড়েছে।
আর ছেলেটি?
ছেলেটি লজ্জায় মুখ লুকোচ্ছে।
যেন মস্তবড় কোনো ভুল
করে ফেলেছে প্রপোজ
করে।
অতঃপর মেয়েটি বললো,
"আমি ভাবতেই
পারিনি তুমি আমাকে প্রপোজ
করবে!! ভেবেছিলাম বলবে,'১২
টাকা দিবে,একটা Fair & Lovely
মিনিপ্যাক
কিনবো।'
নিজের চেহারা কখনো আয়নায়
দেখেছো?
শান্ত নামের ছেলেটি আর
দাঁড়িয়ে থাকতে পারলো না।
লজ্জার আর
অপমানে মেয়েটির
সামনে থেকে চলে এলো।
বৃষ্টি নামের মেয়েটিকে শান্ত
অনেক
ভালোবাসতো।কখনো বলার
সাহস করেনি।
কিন্তুু আজ যাও সাহস
করে প্রপোজ করলো,
মেয়েটি অপমান
করে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
কিন্তুু শান্ত দূরে সরে যায়নি।
বরং মেয়েটিকে এতই
ভালোবাসে যে,অপমান
করার পরও ভালোবাসা আগের
মতই আছে।
কমে যায়নি।
মেয়েটিকে আজীবন
ভালোবেসে যাবে…
………………………………………
৫ মাস পর………………………
বৃষ্টি নামের মেয়েটি পার্কের
একটি বেঞ্চিতে বসে আছে শ্রাবন
নামে একটি ছেলের জন্যে।
ছেলেটির সাথে ফেইসবুকেই পরিচয়
আজ তিন
মাস।কেউ কাউকে কখনো দেখেনি।
তবুও
বৃষ্টি ছেলেটাকে অনেক
ভালোবেসে ফেলেছে।
ফেইসবুক চ্যাটিং আর
মোবাইলে কথা হয়েছে।
কিন্তুু কখনো দেখা হয়নি।
আজ বৃষ্টির জন্মদিন।
তাই আজই প্রথম তাদের
দেখা হবে ।
শ্রাবনের কথামতো বৃষ্টি আজ
নীল রংয়ের
একটে শাড়ি পড়ে এসেছে।
চোখে কাজল।
ঠোঁটে হালকা গোলাপী লিপষ্টিক।
হাতে রংবেরঙ এর চুড়ি।রংধনুর
সাতরং যেন
মেয়েটার হাতে জমা হয়েছে।
এক কথায় একটা অসাধারন। কবির
পেন্সিলে আঁকা একটা রুপকথার
পরী।
বৃষ্টি শ্রাবনকে একটা নীল রং এর
পাঞ্জাবী পড়ে আসতে বলে দিয়েছে।
নীল রং এর
পাঞ্জাবী পড়া একটা ছেলের
আগমন।
"শুভ জন্মদিন বৃষ্টি।
'একগুচ্ছ গোলাপ এগিয়ে দিয়ে।'
—তুমি এখানে????
'মেয়েটি বসা থেকে দাঁড়িয়ে গেল।'
–আমি শ্রাবন।তোমার
ফেইসবুকের
ভালোলাগা সেই ছেলেটি।
—মানে?তোমার নামতো শান্ত।
—আমি শ্রাবণ শান্ত।
মেয়েটি ধপাস করে বসে পড়লো।
মনে পড়ে গেলো ৫ মাস আগের
সেই কথা।
'শান্ত নামের ছেলেটার
প্রপোজকে অপমান
করে ফিরিয়ে দিয়েছিল।আর সেই
ছেলেটাকে শ্রাবন
ভেবে ফেইসবুকে এত
ভালোবেসে ছিলো???
নিস্তব্ধ বালিকার মত
বসে আছে বৃষ্টি।
পাশে শান্ত, শান্ত ছেলের মতই
বসে আছে।
"বৃষ্টি আমাকে ভালোবাসতে পারবে?
অন্তত শান্ত নামের
ছেলেটিকে ভালোবাসতে হবে না।
তোমার
ফেইসবুকে ভালোলাগা ,ভালোবাসার
শ্রাবন
ভেবে ভালোবাসবে আমায়??
মেয়েটু চুপ……
"বৃষ্টি তুমিইতো আমাকে বলেছিলে আমাকে খুব
ভালোবাসো।আমি যেমই হই
না কেন।
আমাকে কখনো ছেড়ে যাবে না।
এখন সেই শ্রাবনকে ভুলে যাবে??
তোমার সেই ভালোবাসার
কসম,আমার চোখের
দিকে তাকিয়ে বলো,শ্রাবনকে ভালোবাসো?
বৃষ্টি শ্রাবনের চোখের
দিকে তাকায়।চোখ
দিয়ে যেন "শ্রাবনের বৃষ্টি" ঝরছে।
চোখ বলে,"ভালোবাসি তোমায়
শ্রাবন…………
শুধুই তোমায়……………।
No comments:
Post a Comment