Sunday, 28 April 2019

#৪৮কবিতা “নীল শাড়ি তে খোলা চুলে আমার হাত ধরে হাটবে তুমি, অনেক বাতাসে যখন তোমার চুল তোমার মুখে এসে পরবে, তখন পরম মমতায় মুখ থেকে চুল গুলো সরিয়ে দিব আমি। তোমার সুন্দর নিষ্পাপ মুখ টা আলতো করে ছুঁয়ে দিব লজ্জায় লাল হয়ে যাওয়া মুখের পানে । মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে থাকব । আর তুমি আমাকে তোমার অদ্ভুত সুন্দর নিষ্পাপ হাসি উপহার দিবে। যে হাসিতে ফুটবে ফুল আর মুক্তো ঝড়বে । হারিয়ে যাব আমি সেই হাসি তে... আর পরম আদরে নুপুর পড়িয়ে দিব আমি তোমার পায়েতে । তুমি হাঁটবে আর আমি শুনবো তোমার নূপুরের ধ্বনি কান পেতে ! তোমার সুন্দর পা গুলোতে সুন্দর নুপুর বাজবে, আনমনে তাকিয়ে থাকবো আমি। হঠাৎ করেই তুমি জড়িয়ে ধরবে আমায়। আমি বলব এই দেখে ফেলবে তো কেউ করছ এ কেমন পাগলামি ! তোমার শরীরের মিষ্টি গন্ধ আমার নাকে আসবে। আদরে আদরে শিহরিত হবে তুমি... এলোমেলো বাতাসে কোন এক রাজকন্যার শাড়ির আচল উড়ছে, তা দেখে চাঁদ মামা লজ্জায় পালাবে!! পুরো দুনিয়া অন্ধকার হওয়ার আগেই আরো একটা সুন্দর আলো আমার চোখে ভাসবে, তোমার আলোয় আলোকিত হবে পৃথিবী। ফুল ফুটবে, গান গাইবে পাখি, আকাশে সাত রঙা প্রজাপতির মেলা বসবে।!! অবাক পৃথিবী আশ্চর্য হয়ে তোমার পানে তাকিয়ে থাকবে।... গভীর আবেশে তোমার কোলেই ঘুমিয়ে পরবো আমি। হঠাৎ ঘুম ভাঙবে আমার। আমার রাজকন্যা টাও ঘুমিয়ে গেছে তাকিয়ে দেখবো, । তোমার চুল গুলো নেড়ে দিব এই আমি। তখনই তুমি জেগে উঠবে । ঘুম থেকে উঠেই দেখবে তোমার পাশে একটি লাল গোলাপ!! আমার পক্ষ থেকে গোলাপ টা তোমাকে শুভেচ্ছা জানাবে। অবাক হয়ে তাকাবে তুমি। গোলাপ টাকে বলবে, কিগো ফুল, সুগন্ধ নেই কেন তোমার? এই অবস্থা হল কি করে? গোলাপ বলবে, কি করে থাকবে সুবাস এক দেশে কি দুই রানী বাস করে???? #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2L85sl8

Saturday, 27 April 2019

#৪৭কবিতা এই যে তোকে যখন বলি, 'জানপাখিটা' আলতো করে অমনি কেন মুখটি লুকাস , বুকের উপড় আছড়ে পরে। বুকের সাথে বুক মিলিয়ে, জাপটে থাকিস শরীর জুড়ে, জানপাখিটা বলতো দেখি তোর কি আমার মতই পরাণ পোড়ে? তুইও কি আমার মতন? ওমন ভাবিস, যেমন আমি? হঠাৎ করে পড়লে মনে বাড়ে বুকের ধুকধুকানি হাজার প্রজাপতি উড়ে, তোরও কি পেটের উপর? জানপাখিটা বলতো দেখি তোরও কি শুন্য লাগে বুকের ভিতর? ঝুম বর্ষার বিকেল বেলায়, দাড়াস কি তুই গ্রীল ধরে? আমায় ভেবে দিস ছুঁয়ে কি , বৃষ্টি ফোটা হাত বাড়িয়ে? জল জমে কি কারন ছাড়াই , আমার মতই চোখের আঁড়ে? রাগবি কি তুই জানপাখিটা ডাকি যদি জনম ভরে। #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2GNTBEI

Friday, 26 April 2019

#৪৬কবিতা কাকে ম্যাসেজ দিব । কার কাছে জানতে চাইবো কেমন আছ? সবাই তো ব্যস্ত ।ভিষন ব্যস্ত । ম্যাসেজ দেখার ই সময় পায়না । আনসীন ই থেকে যায় প্রতিটি ম্যাসেজ । শুধু শুধু তাদেরকে বিরক্ত করা হয়ত । কাকে বলবোঃ কয়েক সেকেন্ড কথা বলতে চাই । ফোনটা একটু খোলারেখো ! সবাই যে আমার উপর বিরক্ত। তবে তাদের ফোনটা খোলাই থাকে শুধু কল দিলেই ডিসপ্লেতে ভেসে আসে ওয়েটিং বা শুনতে হয় সে এখন ব্যস্ত । এখন আর কেউ ফ্রী থাকতে চায় না । সবাই একটু কথা বলতে চায় । জমিয়ে আলাপ করতে চায় কিম্বা আড্ডায় অভ্যস্ত । তাই একাকি একরুমে আবদ্ধ পড়ে থাকি । এমন তো কেউ নেই!! কার নরম হাত ধরে একটু ঘুরতে চাইবো ?? #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2VvpDNZ

#৪৬কবিতা কাকে ম্যাসেজ দিব । কার কাছে জানতে চাইবো কেমন আছ? সবাই তো ব্যস্ত ।ভিষন ব্যস্ত । ম্যাসেজ দেখার ই সময় পায়না । আনসীন ই থেকে যায় প্রতিটি ম্যাসেজ । শুধু শুধু তাদেরকে বিরক্ত করা হয়ত । কাকে বলবোঃ কয়েক সেকেন্ড কথা বলতে চাই । ফোনটা একটু খোলারেখো ! সবাই যে আমার উপর বিরক্ত। তবে তাদের ফোনটা খোলাই থাকে শুধু কল দিলেই ডিসপ্লেতে ভেসে আসে ওয়েটিং বা শুনতে হয় সে এখন ব্যস্ত । এখন আর কেউ ফ্রী থাকতে চায় না । সবাই একটু কথা বলতে চায় । জমিয়ে আলাপ করতে চায় কিম্বা আড্ডায় অভ্যস্ত । তাই একাকি একরুমে আবদ্ধ পড়ে থাকি । এমন তো কেউ নেই!! কার নরম হাত ধরে একটু ঘুরতে চাইবো ???


via Facebook http://bit.ly/2Vs82X8

Thursday, 25 April 2019

#৪৬কবিতা ছেলেটা কথা দিয়েছিলো বিয়ের সময় তোমায় নীল শাড়ী পরিয়ে বিয়ে করব। লাল আমার কেমন যেন লাগে...! অফিস থেকে আসার সময় তোমার জন্য প্রতিদিন বেলি ফুলের মালা নিয়ে আসব। মেয়েটা বলেছিলো, নীল শাড়ীর সাথে কানের দুল গুলাও থাকবে নীল সে আর কখনো চুল ছোট করবে না… লম্বা চুলে খোপা করবে… সেই খোপাতে অফিস ফেরত ছেলেটা ফুলের মালা গুঁজে দিবে, ভালোবাসায় সংসারটা হয়ে উঠবে স্বপ্নিল । মেয়েটা ঠিক করে রেখেছিলো তাদের একটা ফুটফুটে কন্যা সন্তান হলে তার নাম কি রাখবে। সপ্তাহের কোন দিন কে মশারি টানাবে আর কে মশারি গুজবে! বসন্তের কোন এক বিকেলে কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে বসে শক্ত করে হাতটা ধরে তারা ঠিক করেছিলো, জোছনা রাতে তাদের বিয়ে হবে। চোখ বুজে ছেলেটা ভাবতোঃ বিয়ের রাতে জানালা দিয়ে চাঁদের আলো যখন মুখে এসে পড়বে, নীল টুকটুকে শাড়িতে মেয়েটাকে তখন নীল পরীর মত লাগবে!! অতঃপর, জোছনা রাতেই মেয়েটার বিয়ে হয়েছিলো… তবে নীল শাড়ী নয়, সে লাল শাড়ী পরেছিল তবে সেই শারিতেও তাকে সেদিন পরীর মত লাগছিল। ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি, নিজের বাড়ি আছে, অমুক ভার্সিটি থেকে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হ্যান্ডসাম, , হাই ফাই ফ্যামিলি” – নামক কয়েকটা শব্দের সাথে মেয়েটার সেদিন বিয়ে হয়েছিলো মেয়েটা এখন বেঁচে আছে… হয়তো ভালোই আছে… তবে লম্বা চুলে খোপা করার সময় তার হাত কাঁপতে থাকে … রাস্তার পাশে কৃষ্ণচূড়া গাছ দেখলে তার চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে আসে কেন জানি… বেলি ফুলটা এখন ঘৃণার কাতারেই আছে । ছেলেটা এখন কোথায় আছে, কেমন আছে – কেউ জানে না। হয়তো ভালোই আছে! বসন্তের বিকেলে তার বুকের ভেতরটায় খুব যন্ত্রণা হয় … জোছনা রাতে তার চোখে অমাবস্যা নামে। কেউ জানেনা বুকের ভেতর কতখানি জমিন ফাকা হয়ে গেছে। #from Nil Dairy march18


via Facebook http://bit.ly/2IXanTx

Wednesday, 24 April 2019

[ইনবক্স_ থেকে ] আজকাল আর বেলা করে ঘুম ছাড়িনা, ঘুম জড়ানো চোঁখ দুটো আজকাল কাউকে দেখাই না ৷ এখন আর একলা বসে গান শুনিনা, কাল-পরশুর জন্য আর জমিয়ে রাখিনা কিছু ৷ আজকাল নিজের সাথে খুব একটা থাকিনা ৷ একলা বসে নিবিড়ভাবে বই পড়িনা ৷ ক'যুগ হলো, এখন আর রংধনুটা রং করি না ৷ বসার ঘরে কেউ আসলে একটু কড়া চা করে দিই ৷ এখন আর আগের মতো চুপ থাকিনা ৷ ইদানীং সবার মাঝে আসন পেতে মুভি দেখি, ক্যানভাসটা খালিই থাকে, এখন আর রঙ করি না ৷ এখন আমি সময় নিয়ে পেপার বিলের হিসেব কষি, হেডফোন জুড়ে মাতাল হয়ে গান শুনি না ৷ পড়ার মধ্যে আজকাল শাড়ীটাই বেশ গুছিয়ে পড়ি , এখন আর বই পড়ি না ৷


via Facebook http://bit.ly/2GCzxEe

Tuesday, 23 April 2019

তুমি কি খুব খুশী হবে? যদি তোমার জন্য কিছু কবিতা লিখি আমি কাক ডাকা ভোরে, যেথায় তোমার অপূর্ব সৌন্দর্যের বর্ণনা রবে, জীবনানন্দ দাশ সুন্দরের বন্দনা করেছেন যেমন করে। তুমি কি খুব খুশী হবে? যদি তোমায় সাজিয়ে দেই আলতো ছুয়ে , আবেগ মেখে যেমন জসিমউদ্দিন কল্পনায় সাজাতেন প্রকৃতিকে । হয়তো আমি এতোটা সার্থক হব না, রোম্যান্টিক কবিদের মত, তবুও চেষ্টায় কোনও দোষ দেখি না, গুণগানে তোমার হব নিজে ধন্য অন্তত। তারপর ও স্বপ্ন দেখি।। আমার প্রতি কবিতায় যদি তুমি বেঁচে রও, তবে জানবে সবে তুমি আমার, আর কারো নও। #সাইকো pic : clctd


via Facebook http://bit.ly/2VsHcOV

via Facebook http://bit.ly/2URXf98

Sunday, 14 April 2019

মিসেস শাকচুন্নি,,, আমি এর থেকে কলিকাতা হারবাল কিনে খামু,,, তয় এইগুলা মানতে পারমু না।।


via Facebook http://bit.ly/2UAXvct

via Facebook http://bit.ly/2UzFKdS

মেয়েটার জন্য গিফট কিনেছিলাম। দেওয়া হয়নি,,, কিন্ত সে আমাকে ঠিকই তার গিফট টা দিয়ে দিল,,,,,


via Facebook http://bit.ly/2UXXOxw

আমি জীবনে বহুবার আকাশ দেখেছি কিন্ত আকাশের নীল রঙের পরশ কোনদিন আমার হৃদয়কে ছোয়নি । প্রতি বৈশাখে তোমায় দূর হতেই দেখে এসেছি শুধু তোমার চোখের দিকে কোনদিন তাকানো হয়নি। আকাশ সমান ভালোবাসাটা জমিয়ে রেখেছি মায়াবতী ... কিন্ত কখন ও তোমায় বলা হয়ে ওঠেনি । #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2Iv5tNi

Saturday, 13 April 2019

Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 21 English Sub



Video Link :
Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 21 English Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75sewl
Via #

Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 30 Sub



Video Link :
Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 30 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1dy
Via #

Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 29 Sub



Video Link :
Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 29 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1dz
Via #

Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 28 Sub



Video Link :
Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 28 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1dx
Via #

Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 27 Sub



Video Link :
Wonderland (Wan Jie Xian Zong) episode 27 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1dw
Via #

Wonderland episode 26 Sub



Video Link :
Wonderland episode 26 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1e5
Via #

Wonderland episode 25 Sub



Video Link :
Wonderland episode 25 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1e3
Via #

Wonderland episode 24 Sub



Video Link :
Wonderland episode 24 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1e4
Via #

Wonderland episode 23 Sub



Video Link :
Wonderland episode 23 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1e2
Via #

Wonderland episode 22 Sub



Video Link :
Wonderland episode 22 Sub
https://www.dailymotion.com/video/x75s1e0
Via #

Wednesday, 10 April 2019

#৩৫ আর একটা রাত ... আমাকে নির্ঘুম করে আটকে রেখেছে। আমি লটকে আছি তার মোহময়তার কাছে। আমার সাধ্য থাকে কী আর তাকে অস্বীকার করে ঢলে পড়তে ঘুমে... যেখানে এক অপ্সরী আমার কথা ভেবে কালি কলমে কাগজ ভেজাচ্ছে । আমি দাড়িয়ে ঠিক তাহার কাছাকাছি বারান্দা আর জানালার ঠিক মাঝামাঝি যেখানে তাহার নীল শাড়ির আচল মাটি ছুয়েছে। #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2UreVsa

ব্লক দিয়েছে দিক তাতে কষ্ট নেই। কিন্ত কষ্ট থেকে যাবে এইজন্য যে তাকে হেল্প করতে পারিনি।😣😣 :: #আচ্ছা আর একটু পর কি ব্লক টা দেয়া যেত না। এতটুকু কি অপেক্ষা করা যায়নি??


via Facebook http://bit.ly/2Ipph4A

সে যত তারাহুরো করে এসেছিল ঠিক ততটাই তারাহুরো করে চলে গেল,, যাবার সময় সুধু কিছু স্মৃতি,,, বাক্সবন্দী করে রেখে গেল,,,


via Facebook http://bit.ly/2GieKXD

সে রাগ করে আছে,, কি করে তার রাগ ভাঙানো যায়😣😣


via Facebook http://bit.ly/2Ippdlm

গাঞ্জা খাচ্ছিল মেয়েটা,,, আমি তা দেখে গাঞ্জার স্টিকটা জোর করে নিয়ে নিতেই,,,, 😜😜 মস্তিষ্কের নিচে লুকিয়ে রাখা,,,, আফিম খাওয়া শুরু করল,,,,


via Facebook http://bit.ly/2GeitoS

গাইস,,,, যারা মশা কিভাবে তাড়াতে হয় জানেন না,,, শুধুমাত্র তাদের জন্যই আজকের এই পদ্ধতিটা,,,, বিফলে মুল্য ফেরত,,,, #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2Ipp7Kw

নাহ আজব মেয়েটা 😳😳 একটুও ভয় পায় না 🤥🤥 ক্রেডিটঃ Soptorshi Mehzabeen


via Facebook http://bit.ly/2GieLLb

Thursday, 4 April 2019

নীল ডাইরি থেকে>>>লিস্ট নং: ৩৮ প্রতিশোধ #সাইকো কফি শপটার ঠিক সামনেই তার সাথে প্রথম দেখা।সে উদভ্রান্তেরর মতো বসে ছিল। দেখেই বুঝলাম হয়ত ছিনতাইকারীর হাতে খোঁয়া গেছে তার ব্যাগ, মোবাইল ও টাকা-পয়সা। তারপর ও জিজ্ঞেস করলাম ‘আপনার কি কোনো প্রবলেম হয়েছে?’ মেয়েটি কথা বলতে পারছিল না।সুধু ফুপিয়ে ফুপিয়ে প্রচন্ড কান্না করছিলো। তবুও কোনোমতে টলতে টলতে এসে পাসে দাড়াল এরপর খুলে বলল সব। . তারপরই, একটু একটু করে আমাদের হাতে হাত রেখে পথচলা শুরু। পড়ন্ত বিকেলে ওর কাঁধে মাথা রাখার গল্প শুরু। এই মেয়েটাকে কেন যেন আমি খুব বুঝতাম। একটু-আধটু না। অনেক- অনেক বুঝতাম। আর ভালোবাসা? সেটা ছিলো প্রচন্ড রকমের। এবং শেষে, সেই মেয়েটাই একদিন আমার বিশ্বাসের উপর চরম আঘাত হানে। আমার বিশ্বাস, আমার ভালোবাসা সব গুড়িয়ে দিয়েছে। জান্নাত এখন আমার সামনে বসা। নিজ ইচ্ছেতে বসে নেই। আমি জোর করে বসিয়ে রেখেছি। শক্ত মোটা দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছি। মুখে ভারী স্কচটেপ পেঁচিয়ে রেখেছি। ওর সামান্যতম নড়বার শক্তিটুকু নেই। আমি খুব ঠান্ডা মাথায় ইস্ত্রী গরম করছিলাম হাই ভোল্টেজে। ওর হাতের তালুতে ভারী গরম আয়রন চেপে ধরলাম। আস্তে আস্তে আয়রন করতে লাগলাম। ওর চিৎকারটা বেরিয়ে আসতে পারছে না মুখে স্কচটেপ দিয়ে বাঁধার কারণে। যেই হাত দিয়ে ও আমার হাতে হাত রেখে সারাজীবন থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো, সেই হাত দিয়ে ও অন্য ছেলেদের শরির ছুঁয়েছে, তাদের আলিংগন করেছে,তাদের ভোগের বস্তু হয়েছে। আমার পবিত্র ভালোবাসাকেও পিষে মেরে ফেলেছে। ওর হাতের তালুর মাংস পোড়া গন্ধ বের হচ্ছে। আমি কয়েক সেকেন্ডের জন্য বিরতি দিলাম। ঠান্ডা গলায় বললাম-‘আমি এমনটা করতে চাই নি জান্নাত, বিশ্বাস করো এমনটা করতে চাই নি। তুমি আমাকে বাধ্য করেছো। জান্নাতে’র চোখের কোণ বেয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে। তীব্র কষ্টে মনে হয় এ রকমটা ঘটে। আমি ওর চুলে হালকা করে বিলি কেটে দিলাম। “আমাদের ভালোবাসাটা কত নিষ্পাপ ছিলো, তাই না জান্নাত?”-আমি ইস্ত্রী গরম করতে করতে বললাম ওকে। “আমি কতটা সুখী ছিলাম তোমাকে নিয়ে। কত স্বপ্নও দেখে ফেলেছিলাম। আমাদের একটা সংসার হবে। ঘর আলো করে একটা বাচ্চা থাকবে। আমি রাত করে অফিস থেকে বাসায় ফিরলে তুমি অভিমান নিয়ে বসে থাকবে। আমি মিষ্টি করে রাগ ভাঙ্গাবো”। নাহ সব সপ্ন ভেস্তে গেল। আমি আয়রন টা ওর অন্য হাতে চেপে ধরলাম। ও থরথর করে কাঁপতে লাগলো। তীব্র ব্যাথায় ওর শরীর নীল হয়ে যাচ্ছে। আমি হাসছি,, কেননা নিল রঙ আমার অনেক প্রিয়। : কলেজ থেকে পিকনিকে যাওয়ার একটা ডেট পড়লো। আমি খুব এক্সাইটেড ছিলাম। জান্নাত’ও আমাকে বললো-‘হ্যাঁ, যাও। একটু ঘুরে আসা উচিত। সারাদিন তো কত ব্যস্ত থাকো পড়াশোনা নিয়ে। একদিন সবার সাথে না হয় একটু ঘুরে আসো। মনটাও ফ্রেশ হবে” আমি মন খারাপ করে বললাম-তোমাকে ছাড়া যেতে একদম ভালো লাগছে না। ও মুচকি হেসে বললো-‘আর তো কয়েকটা বছর। তারপরই তো আমরা সারাজীবন একসাথে থাকবো।” যাওয়ার দিন আমার প্রচন্ড মাইগ্রেনের ব্যাথা উঠলো। আমি উঠতে পারছিলাম না ব্যাথায়। যতক্ষণে কিছুটা স্বস্তি ফিল করলাম ততক্ষণে পিকনিক বাস মিস করে ফেলেছিলাম। খুব মন খারাপ হলো। তৎক্ষণাৎ ভাবলাম, থাক ও আছে তো। ওর বাসায় চলে যাই। ওকে নিয়ে সারাটা দিন থাকি। জান্নাতের’র বাসায় গিয়ে ওর রুমের দরজা আমাকে নক করতে হয় নি। জানালা দিয়ে যখন ওকে ডাকতে যাবো তখন এক মুহর্তের জন্য রুমের ভেতরের দৃশ্য দেখে আমি পাথর হয়ে গেলাম। আমার জান্নাত তো এটা? হ্যাঁ, আমার জান্নাত অন্য একটা ছেলেকে জড়িয়ে ধরে পাগলের মতো ঘন চুম্বনে নিজেদের আবদ্ধ করে রেখেছে।ছেলেটা জান্নাতকে মনে হচ্ছে হিংস্র জন্তুর মত খাব্লে খাবলে খাচ্ছে।আর জান্নাত.. জান্নাতের হাত ছেলেটার পিঠ খামচে ধরে আছে -উফফ, আমি আর এ দৃশ্যটা সহ্য করতে পারছি না। টলতে টলতে কোনোমতে বাসায় আসলাম। কি আশ্চর্য! মাথা ব্যাথাটা যেনো নিমেষে উধাও হয়ে গেলো। : আমি শান্ত চোখে জান্নাতের’র দিকে তাকালাম। তীব্র মাংস পোড়া গন্ধ বের হচ্ছে। হাতের রগ পুড়ে কালশিটে হয়ে গেছে। হাড়ের নরম মাংস উঁকি দিচ্ছে। যাক…পুড়ে যাক। ওর এ দু’হাতে ও আমার দু’হাত ছুঁয়েছিলো। আমার স্পর্শটা মুছে দিতে হবে তো। একটা আয়না এনে ওর সামনে রাখলাম। কাঁটা চামচ দিয়ে ওর ডান চোখটা খুব সযতে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তুলে ফেললাম। আয়নাটা রাখলাম যাতে আরেক চোখ দিয়ে ও এই বীভৎস দৃশ্যটা দেখতে পারে। ও হিস্টরিয়া রোগীর মতো কাঁপতে লাগলো। আমি ওর মুখ থেকে স্কচটেপ টা সরিয়ে দিলাম। জান্নাত পাগলের মতো বলতে লাগলো-‘আমাকে মেরে ফেলো শান্ত। আমাকে মেরে ফেলো। এভাবে কষ্ট না দিয়ে আমাকে মেরে ফেলো।” কি আশ্চর্য! এই মেয়েটার সাথে না আমার সারাজীবন পাশাপাশি চলার কথা ছিলো। একটা পৃথিবী গড়ার কথা ছিলো। আর, এ মেয়েটাই এখন আমার কাছে মৃত্যু চাচ্ছে। . আমি ও’র চিবুকে হাত ছোঁয়ালাম। গলগল করে রক্ত পড়ছে। সেই রক্তে আমার হাত ভিজে চপচপ হয়ে গেছে। একটা আঙ্গুল আলতো করে ওর গালে ছুঁইয়ে বললাম-‘এত তাড়া কিসের, ডার্লিং। একটু শান্ত হও’ একটা ফল কাটার ধারালো ছুরি আনলাম। ওর আঙ্গুলগুলোর ফাঁকে ফাঁকে কয়েকটা নিখুঁত পোচ দিলাম। ওর এই আঙ্গুলগুলোর ফাঁকে আমার আঙ্গুল ছিলো। মাঝে অন্য কারো স্পর্শ কি করে থাকতে পারে। প্লাস দিয়ে আমি ওর নখগুলো উপড়ে ফেলতে ফেলতে বললাম- ‘মনে আছে পাগলি, এই হাত, এই আঙ্গুল আমাকে কত শান্তনা দিতো। কত ভরসা দিতো। মনে আছে, মনে আছে তোমার? বলো না…. ছলনাময়ীরা সহজে জ্ঞান হারায় না।জান্নাত তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ। ওরা চিৎকার ও দেয় না। এই যে আমি আমার ও’র হাতের আঙ্গুলগুলো এত যত্নে কুঁচিকুঁচি করে কেটে ফেললাম, হাতের কবজি টা আলাদা করে ফেললাম কই আমার পড়িটা তো একটুর জন্যও চেঁচায়নি। কত্ত ভালোবাসে আমায়, তাই না?। ওহ, শীট! চেঁচাবে কি করে, আমি যে ওর মুখে কাপড় ঠেসে গুঁজে রেখেছি। কি বোকা আমি! : বিকেলে আমি জান্নাত’কে বাসায় আসতে বললাম। ও অবাক হয়ে বললো-‘শান্ত,তুমি পিকনিকে যাও নি?’ আমি মুচকি হেসে বললাম-‘মাথাব্যথা করছিলো, মিস করে ফেলেছি’ ও ব্যস্ত কণ্ঠে বললো-বাসায় তুমি? আমি এক্ষুণি আসছি। আর, আগে বলো নি কেন। তাহলে তাড়াতাড়ি চলে আসতাম। কত চিন্তা হয় তোমার জন্য বুঝো তুমি?’ ইশ! কুত্তিটা কি নিঁখুত অভিনয়ই না করে। আচ্ছা, আমি কেনো পারলাম না? আমি কেনো নিজের সবটা দিয়ে ওকে ভালোবাসতে গেলাম। আমি কেনো আমার আত্মার সাথে ওকে মিশিয়ে ফেললাম। হা হা,,,,, what a fool I am! aren’t I? : আমি ওর চুল খামচে ধরে বললাম-কফিটা কেমন ছিলো? ওকে আমি কড়া ডোজের ওষুধ দিয়ে কফি দিয়েছিলাম। ব্যস…খেল খতম। তারপর, খুব যত্ন করে ওকে বেঁধে ফেললাম আমি। ওকে হুট করে মারলে চলবে না। তোমাকে বাঁচতে হবে ডার্লিং, you have to sarvive……..for me,, জান্নাতের’র চোখ বুজে আসছে, আমার ভালোবাসা বুজে যাচ্ছে নাহ। আর কষ্ট দেওয়া যাবে না মেয়েটাকে, অনেক হয়েছে। আমি ওর মাথার খুলিটা গোল করে কাটলাম। স্ক্যাল্পটা সরিয়ে মগজ বের করে আনলাম, ওর শরীর থর থর করে কাঁপতে কাঁপতে নিথর হয়ে গেলো। শ্বাস নিচ্ছে না, নড়চে না আহারে বেচারা!! ওর মগজটা হাতে নিলাম, একদম ছোট একটা মগজ,,। এত স্বল্প মগজে ও কি করে এত ছেলেকে কাবু করে!? নাহ আমার জানুটা’র বুদ্ধি আছে বলতে হবে।। আমি খুব শান্তভাবে পুলিশকে ফোন দিলাম। ঘটনা সব খুলে বললাম। পুলিশ জানালো তারা আসছে। আমাকে পালাতে বারন করা হয়েছে। আমি ততক্ষনে ফ্রেশ হতে ডুকলাম ওয়াশরুমে। হাতে ঘিলুটা নিয়ে ফরমালড্রিহাইড্রেটের নিল দ্রবনে রাখলাম যত্ন করে। হলদেটে ঘিলুটা নিল দ্রবনে মিশে আস্তে আস্তে গাড় নিল রঙ ধারন করেছে,,,, আমার ভিসন হাসি পাচ্ছে,,, আর ভাবছি,,,, জান্নাত তুমি এভাবেই বেচে থাকবে,,, পঁঁচবে না গলবে না,,,, তোমার চিন্তাগুলিকে মরে যেতে দেই কি করে। ঝরনা ছেরে দিলাম,,,,,, ইশ!! আমার শরীরটা একজন বিশ্বাসঘাতকিনীর রক্তে ভেসে যাচ্ছে,,,,, #সাইকো


via Facebook http://bit.ly/2WL6S6c

আনলিমিটেড বউ বানাবার অব্যর্থ অস্ত্র😂😂😂😂 #সাইকো


via Facebook https://ift.tt/2OP4gkN